শিশুর গর্ভ অবস্থায় ভ্রূণের মাথা বড় হয়ে যাওয়ার কারন কি?

গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের মাথা স্বাভাবিকের তুলনায় বড় হয়ে যাওয়া বিভিন্ন কারণের কারণে হতে পারে। প্রধান কারণগুলো নিম্নরূপ:

১. জেনেটিক বা ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা

কিছু জেনেটিক সমস্যার কারণে ভ্রূণের মাথার আকার বড় হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, হাইড্রোসেফালাস (মস্তিষ্কে অতিরিক্ত তরল জমা) বা মেগালেন্সেফালি (মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি) এর মতো অবস্থায় মাথার আকার বৃদ্ধি পায়।

২. মাতৃস্বাস্থ্য ও শর্তাবলী

মায়ের কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা ভ্রূণের মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস মায়ের রক্তে উচ্চ শর্করার মাত্রার কারণে ভ্রূণের অতিরিক্ত বৃদ্ধি ঘটাতে পারে, যা মাথার আকারেও প্রভাব ফেলতে পারে। 

৩. সংক্রমণ

গর্ভাবস্থায় কিছু ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যেমন রুবেলা বা টক্সোপ্লাজমোসিস, ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলে এবং মাথার আকার বড় হতে পারে।

৪. অতিরিক্ত অ্যামনিওটিক তরল

গর্ভে অতিরিক্ত অ্যামনিওটিক তরল (পলিহাইড্র্যামনিওস) থাকলে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে।

৫. প্লাসেন্টার সমস্যা

প্লাসেন্টার কার্যকারিতা কমে গেলে ভ্রূণের পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহে সমস্যা হতে পারে, যা ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলে এবং মাথার আকার বড় হতে পারে। 




৬. জীবনধারা

মায়ের ধূমপান, অ্যালকোহল বা ড্রাগ ব্যবহার ভ্রূণের বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যা মাথার আকারে পরিবর্তন আনতে পারে। 

৭. ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা

কিছু ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা, যেমন ডাউন সিন্ড্রোম, ভ্রূণের মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

৮. অপর্যাপ্ত অ্যামনিওটিক তরল

গর্ভে অপর্যাপ্ত অ্যামনিওটিক তরল থাকলে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

৯. একাধিক গর্ভধারণ

যমজ বা একাধিক গর্ভধারণের ক্ষেত্রে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১০. প্রিক্ল্যাম্পসিয়া

মায়ের প্রিক্ল্যাম্পসিয়া থাকলে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১১. অপর্যাপ্ত পুষ্টি

মায়ের অপর্যাপ্ত পুষ্টি ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১২. সংক্রমণ

গর্ভাবস্থায় কিছু সংক্রমণ ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১৩. প্লাসেন্টার অপর্যাপ্ততা

প্লাসেন্টার কার্যকারিতা কমে গেলে ভ্রূণের পুষ্টি ও অক্সিজেন সরবরাহে সমস্যা হতে পারে, যা ভ্রূণের বিকাশে প্রভাব ফেলে এবং মাথার আকার বড় হতে পারে। 

১৪. অপর্যাপ্ত অ্যামনিওটিক তরল

গর্ভে অপর্যাপ্ত অ্যামনিওটিক তরল থাকলে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১৫. একাধিক গর্ভধারণ

যমজ বা একাধিক গর্ভধারণের ক্ষেত্রে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 

১৬. প্রিক্ল্যাম্পসিয়া

মায়ের প্রিক্ল্যাম্পসিয়া থাকলে ভ্রূণের বিকাশে সমস্যা হতে পারে, যা মাথার আকারে প্রভাব ফেলতে পারে। 





-- ডাঃ কাজী সাইফ উদ্দীন আহমেদ
বি এস সি(বায়োকেমিস্ট্রি), ঢা.বি, 
ডি এইচ এম এস (বোর্ড স্ট্যান্ড), ঢাকা    
প্রভাষক, 
ফেডারেল হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ। 

আমাদের লেখার কোন অংশ রেফারেন্স ছাড়া কপি বা শেয়ার সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ।

>Share by:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন


Make a comments as guest/by name or from your facebook:


Make a comment by facebook:
নবীনতর পূর্বতন