হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি একটি সম্পূর্ণ কাউন্সেলিং চিকিৎসা পদ্ধতি।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর শারীরিক এবং মানসিক, ইমোশনাল, অনুভুতি,  অতীত রোগ ইতিহাস,  বংশগত রোগের ইতিহাস, আহার বিহার, ঘুম, খাদ্য অভ্যাস, প্রস্রাব পায়খানার ধরন এর অবস্থা বিবেচনা করে সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগতকরণ করা জন্য কাউন্সেলিং করা হয় এবং  হোমিওপ্যাথিক একটি মাত্র ঔষধ সিলেকশন করা হয়ে থাকে। 




হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি রোগীর কাউন্সিলিং করতে সময়ের প্রয়োজন এক ঘন্টা ত্রিশ মিনিট। 

তাই সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও ওষুধ নির্ধারণের জন্য একজন যোগ্য রেজিস্টার্ডকৃত  হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক  পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসি থেকে নিজে নিজে ওষুধ কিনে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কাউন্সিলিং করা ছাড়া হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সিলেকশন করা যায় না। 



-- ডাঃ কাজী সাইফ উদ্দীন আহমেদ
বি এস সি(বায়োকেমিস্ট্রি), ঢা.বি, 
ডি এইচ এম এস (বোর্ড স্ট্যান্ড), ঢাকা    
প্রভাষক, 
ফেডারেল হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ। 


আমাদের লেখার কোন অংশ রেফারেন্স ছাড়া কপি বা শেয়ার সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ।
>Share by:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন


Make a comments as guest/by name or from your facebook:


Make a comment by facebook:
নবীনতর পূর্বতন