আমবাত (Urticaria) বা আর্টিকেরিয়া
সংজ্ঞা:
আমবাত (Urticaria) হলো ত্বকের একটি এলার্জিজনিত সমস্যা, যা মূলত হঠাৎ করে ত্বকে চুলকানি, ফুসকুড়ি বা ফোলাভাব সৃষ্টি করে। এটি সাধারণত শরীরে হিস্টামিন নামক রাসায়নিকের অতি নির্গমনের ফলে হয়, যা ত্বকের নীচে ছোট রক্তনালীগুলোকে প্রসারিত করে এবং ফলে ত্বকে ফোলা ও চুলকানি দেখা দেয়।
আমবাত (Urticaria) বা আর্টিকেরিয়া হলো ত্বকের একটি প্রতিক্রিয়াশীল অবস্থান, যেখানে শরীরে চুলকানি, ফুলা ও লালচে র্যাশ দেখা দেয়। এটি একটি অ্যালার্জিজনিত সমস্যা, যা শরীরের ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ার ফলে হয়।
- খাবার,
- ওষুধ,
- পোকামাকড়ের কামড়,
- তাপমাত্রার পরিবর্তন,
- মানসিক চাপ ইত্যাদি
- আমবাতের উদ্রেক করতে পারে।
![]() |
আমবাত (Urticaria) |
1. অ্যালার্জি: খাদ্যদ্রব্য (ডিম, বাদাম, মাছ, দুধ), ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক, পেইনকিলার), ধূলা, পরাগ রেণু ইত্যাদি।
2. ইনফেকশন: ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, বা ছত্রাকের সংক্রমণ।
3. শারীরিক প্রতিক্রিয়া: ঠান্ডা বা গরম, সূর্যের আলো, পানি, চর্মের চাপ ইত্যাদির কারণে।
4. স্ট্রেস বা মানসিক চাপ।
লক্ষণাবলী:
1. ত্বকে লালচে বা সাদা ফোলাভাব, যা চুলকানির সাথে যুক্ত থাকে।
2. র্যাশগুলো শরীরের যেকোনো অংশে ছড়াতে পারে এবং স্থান পরিবর্তন করতে পারে।
3. বেশিরভাগ ক্ষেত্রে র্যাশগুলো কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়।
4. তীব্র ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট, চোখ, ঠোঁট, গলা, বা জিভ ফুলে যেতে পারে, যা অ্যানাফাইল্যাক্সিস এর লক্ষণ হতে পারে।
প্রকারভেদ:
1. তীব্র আমবাত (Acute Urticaria): এটি কয়েক ঘণ্টা থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়। সাধারণত অ্যালার্জি বা সংক্রমণের কারণে হয়।
2. দীর্ঘমেয়াদী আমবাত (Chronic Urticaria): এটি ৬ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলতে পারে। এর কারণ জানা নাও যেতে পারে (Idiopathic)।
3. ফিজিক্যাল আমবাত (Physical Urticaria): ঠান্ডা, তাপ, পানি, সূর্যালোক বা ত্বকের চাপের কারণে এটি হয়।
4. ডার্মোগ্রাফিজম (Dermographism): চামড়ার উপর আঁচড় বা চাপ দিলে ফোলাভাব সৃষ্টি হয়।
জটিলতা:
1. অ্যানাফাইল্যাক্সিস: তীব্র অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া, যা জীবনহানিকর হতে পারে।
2. রক্তচাপ কমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট: এটি তীব্র অবস্থায় ঘটতে পারে।
3. মানসিক চাপ এবং দুশ্চিন্তা: দীর্ঘস্থায়ী আমবাত মানসিকভাবে দুর্বল করে তুলতে পারে।
ভাবীফল:
যদি সঠিকভাবে চিকিৎসা করা হয় তবে আমবাতের সমস্যা সাধারণত নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে, দীর্ঘমেয়াদী আমবাতের ক্ষেত্রে সমস্যাগুলি বারবার দেখা দিতে পারে। তীব্র জটিলতাগুলি (যেমন অ্যানাফাইল্যাক্সিস) দ্রুত চিকিৎসা না করলে মারাত্মক পরিণতি হতে পারে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি রোগীর সামগ্রিক লক্ষণ এবং শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করে। কিছু সাধারণ ওষুধের নাম নিম্নরূপ:
1. Apis Mellifica: যদি র্যাশগুলো ফুলে যায়, এবং ঠান্ডা প্রয়োগে আরাম পাওয়া যায়।
2. Urtica Urens: চুলকানি এবং পুড়ে যাওয়ার অনুভূতির জন্য কার্যকর।
3. Rhus Toxicodendron: ঠান্ডায় অবস্থার উন্নতি হয়, এবং ত্বক অত্যন্ত চুলকায় এবং র্যাশগুলো আর্দ্র থাকে।
4. Sulphur: পুরানো এবং পুনরাবৃত্ত আমবাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
5. Natrum Muriaticum: মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে উদ্ভূত আমবাতের জন্য।
6. Arsenicum Album: তীব্র অ্যালার্জিজনিত র্যাশ এবং শ্বাসকষ্টের জন্য।
7. Dulcamara: শীতল এবং আর্দ্র পরিবেশে অবস্থা খারাপ হলে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শুরু করার আগে একজন দক্ষ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আমবাত পাঁচটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের বর্ণনা লেখ:
নিচে পাঁচটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের বর্ণনা দেওয়া হলো, যা আমবাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়:
1. Apis Mellifica:
প্রধান লক্ষণ:
ত্বকে লালচে ফোলাভাব যুক্ত দাগ তৈরি হয়, বিশেষ করে দাগগুলো গরমে বা সানস্পর্শে বেড়ে যায়।
অনুভূতি:
দাগের স্থানে চুলকানি ও জ্বালা হয়, যা ঠান্ডা বা ঠান্ডা পানির সংস্পর্শে প্রশমিত হয়।
ব্যবহার:
হঠাৎ হওয়া ফোলাভাব বা জ্বালাযুক্ত আমবাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
2. Urtica Urens:
প্রধান লক্ষণ:
তীব্র চুলকানি ও পোড়া অনুভূতির সঙ্গে ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ি হয়।
অনুভূতি:
পোড়া বা কামড়ানোর মত অনুভূতি হয়।
ব্যবহার :
তীব্র চুলকানি, ফুসকুড়ি এবং মৌসুমী বা শীতের আমবাতের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
3. Rhus Toxicodendron:
প্রধান লক্ষণ:
চুলকানি এবং ফোলাভাব, যা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। গরম পানি দিয়ে চুলকানোর ইচ্ছা থাকে।
অনুভূতি:
শীতল আবহাওয়ায় বা বিশ্রামের পর সমস্যা বেড়ে যায়, কিন্তু হালকা নড়াচড়া করলে আরাম হয়।
ব্যবহার:
তীব্র চুলকানি এবং আর্দ্র আবহাওয়ায় সমস্যা বাড়ে এমন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
4. Sulphur:
প্রধান লক্ষণ:
ত্বকে জ্বালা, চুলকানি, এবং শুষ্কতা, যা খারাপ হয় গরমে।
অনুভূতি:
চুলকানি, যা সাধারণত রাতে বেড়ে যায় এবং চুলকানোর পরে জ্বালা হয়।
ব্যবহার: দীর্ঘস্থায়ী বা পুনরাবৃত্ত আমবাতের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
5. Natrum Muriaticum:
প্রধান লক্ষণ:
আমবাত, যা মানসিক চাপে বেড়ে যায় এবং সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি পায়।
অনুভূতি:
ত্বকে শুষ্কতা এবং চুলকানি থাকে, যা চুলকানোর পর ব্যথা করে।
ব্যবহার: আমবাতের সাথে মানসিক চাপ বা আবেগজনিত সমস্যা থাকলে এটি ব্যবহৃত হয়।
এই ওষুধগুলো সাধারণত রোগীর নির্দিষ্ট লক্ষণ এবং শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়।
হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের জানা উচিত অন্যান্য প্যাথিতে কি ধরনের চিকিৎসা দিয়ে থাকে তাদের চিকিৎসায় কি প্রকার ওষুধ প্রয়োগ করে থাকে এবং সেই সকল ওষুধের কি ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে তাহা জানা উচিত। তাহলে একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক রোগীর সকল অবস্থা অবলোকন করে রোগীর জন্য হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে ওষুধ প্রয়োগ করিতে সুবিধা হয়ে থাকে।
ডাঃ স্যামুয়েল হানিম্যান, যিনি হোমিওপ্যাথির প্রতিষ্ঠাতা, তার বিখ্যাত গ্রন্থ "Organon of Medicine"-এ মূলত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার নীতি ও ধারণাগুলি বর্ণনা করেছেন।
এই গ্রন্থে তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, রোগের চিকিৎসা কেবল বাহ্যিক লক্ষণগুলো কমানোর উদ্দেশ্যে করা উচিত নয়, বরং রোগের আভ্যন্তরীণ কারণ বা "ভাইটাল ফোর্স" বা প্রাণশক্তির উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করতে হবে।
বাহ্যিক প্রয়োগের বিষয়ে হানিম্যানের মতামত:
হানিম্যান সাধারণত বাহ্যিক প্রয়োগ (যেমন: মলম, ক্রিম, বা পেস্ট) এর ব্যবহারকে সমর্থন করেননি, বিশেষ করে কেবলমাত্র বাহ্যিক লক্ষণ বা উপসর্গগুলি দূর করার জন্য।
তার মতে, বাহ্যিকভাবে রোগের উপসর্গ চাপিয়ে দিলে তা আভ্যন্তরীণ রোগকে আরও গভীরে নিয়ে যেতে পারে এবং সঠিকভাবে নিরাময় হওয়ার পরিবর্তে সমস্যাটি শরীরের ভিতরে আরও বেড়ে যেতে পারে।
হানিম্যান এটিকে "Suppressive treatment" বা উপসর্গকে দমনকারী চিকিৎসা হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যা রোগের প্রকৃত কারণ নিরাময় করে না।
Organon-এর 191 অনুচ্ছেদে তিনি বলেছেন:
> “...when a skin eruption is driven away by topical ointments or lotions, the inner disorder remains uncured and may even worsen. This method suppresses the symptoms rather than healing the vital force.”
বাহ্যিক প্রয়োগের ব্যতিক্রম:
হানিম্যান কিছু ক্ষেত্রে বাহ্যিক প্রয়োগকে গ্রহণ করেছেন, তবে সেটি তখনই যখন সেই বাহ্যিক প্রয়োগ হোমিওপ্যাথিক ঔষধের অনুরূপ শক্তি ও প্রক্রিয়ার সঙ্গে কাজ করে।
অর্থাৎ, শুধুমাত্র বাহ্যিক ক্রিম বা মলম লাগানোর পরিবর্তে আভ্যন্তরীণভাবে সেই রোগের কারণ নিরাময় করা জরুরি।
সারসংক্ষেপ:
মলম বা ক্রিম বাহ্যিকভাবে ব্যবহার: হানিম্যান একে সাধারণত সমর্থন করেননি, কারণ এটি কেবল উপসর্গ কমায়, রোগকে নিরাময় করে না।
আভ্যন্তরীণ চিকিৎসা:
তিনি রোগের মূল কারণের উপর ভিত্তি করে আভ্যন্তরীণ চিকিৎসাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন, যাতে ভাইটাল ফোর্স সুস্থ থাকে এবং রোগ সম্পূর্ণরূপে নিরাময় হয়।
সুতরাং, হানিম্যানের নীতিমালা অনুযায়ী, বাহ্যিক মলম বা ক্রিম প্রয়োগ করলে সেটা রোগের প্রকৃত নিরাময় না করে আংশিক বা সাময়িক উপসর্গ দূর করতে পারে, যা হোমিওপ্যাথির মূল দর্শনের পরিপন্থী।
তা হলে জেনে নেই চলুন.........
এলোপ্যাথিক (Allopathic) চিকিৎসা:
এলোপ্যাথিক চিকিৎসা মূলত লক্ষণ নিয়ন্ত্রণে এবং রোগীর আরাম প্রদানে মনোযোগ দেয়। এলোপ্যাথিক চিকিৎসার বিভিন্ন ধাপ:
1. অ্যান্টিহিস্টামিনস:
আমবাতের সবচেয়ে সাধারণ চিকিৎসা অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ। এগুলো হাইভসের (ফুসকুড়ি) ফলে যে চুলকানি এবং ফোলাভাব হয় তা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
উদাহরণ: সিট্রিজিন (Cetirizine), লোরাটাডিন (Loratadine), ফেক্সোফেনাডিন (Fexofenadine) ইত্যাদি। এগুলো দৈনিক বা প্রয়োজনে সেবন করতে বলা হয়।
2. স্টেরয়েডস (Steroids):
গুরুতর বা দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) আমবাতের ক্ষেত্রে ডাক্তাররা কখনও কখনও স্টেরয়েড ওষুধ প্রস্তাব করেন।
উদাহরণ: প্রেডনিসোলোন (Prednisolone)। তবে দীর্ঘমেয়াদী স্টেরয়েডের ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন ওজন বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, বা হাড়ের সমস্যা।
3. ইমিউনোথেরাপি (Immunotherapy):
যদি অ্যান্টিহিস্টামিন কাজ না করে, তাহলে ইমিউনোথেরাপি ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি রোগীর ইমিউন সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে কার্যকরী হয়।
উদাহরণ: ওমালিজুমাব (Omalizumab) একটি মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি যা গুরুতর আমবাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
4. এলার্জেন পরিহার (Avoidance of Allergens):
যদি কোনও নির্দিষ্ট এলার্জেন আমবাতের কারণ হয়ে থাকে, তবে সেই উপাদানগুলি থেকে দূরে থাকা উচিত। এলার্জি টেস্টের মাধ্যমে এটি চিহ্নিত করা হয়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা:
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা মূলত রোগের মূল কারণ নিরাময় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। এটি শরীরের শুদ্ধি ও ভারসাম্য রক্ষার উপর জোর দেয়। আমবাতের জন্য আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার কিছু ধাপ নিচে আলোচনা করা হলো:
1. ডিটক্সিফিকেশন (Detoxification):
আয়ুর্বেদে, আমবাতকে শরীরের অতিরিক্ত তাপ ও দূষণের কারণে দেখা যায়। ডিটক্সিফিকেশন থেরাপি (পঞ্চকর্ম) শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
পঞ্চকর্ম: এটি পাঁচটি ধাপের সমন্বয়ে গঠিত একটি শুদ্ধিকরণ পদ্ধতি। এতে বস্তি (ঔষধি এনিমা), বমন (ওষুধি উদ্দীপক বমি), এবং নস্য (নাকের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ) অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
2. হার্বাল চিকিৎসা (Herbal Treatment):
কিছু আয়ুর্বেদিক ভেষজ আমবাতের লক্ষণ উপশম করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ:
নিম (Neem): নিমের রস বা নিমপাতার পেস্ট ত্বকের প্রদাহ কমাতে ব্যবহৃত হয়।
গন্ধক রসায়ন (Gandhak Rasayan): এটি শরীরের অতিরিক্ত তাপ এবং চর্মরোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
মঞ্জিষ্ঠা (Manjistha): এটি রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে এবং চর্মরোগ নিরাময়ে সহায়তা করে।
3. ডায়েট এবং জীবনধারা পরিবর্তন:
আয়ুর্বেদে খাদ্যাভ্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অতিরিক্ত মসলাদার, অম্লীয় বা গরম খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত। কাঁচা শাকসবজি, তাজা ফল, এবং পর্যাপ্ত পানি পানের পরামর্শ দেয়া হয়।
প্রতিদিন যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন মানসিক চাপ কমিয়ে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
4. তৈল থেরাপি (Oil Therapy):
আমবাতের ত্বকের প্রদাহ কমানোর জন্য বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক তেল যেমন, কুমকুমাদী তেল (Kumkumadi Oil) ব্যবহার করা হয়, যা ত্বককে ঠান্ডা এবং আরাম দেয়।
এলোপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদিক উভয় পদ্ধতিতেই রোগীর নির্দিষ্ট অবস্থা ও তীব্রতার ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
-- কাজী সাইফ উদদীন আহমেদ,
Lecturer, Federal Homoeopathic Medical College, Dhaka.
Lecturer, Federal Homoeopathic Medical College, Dhaka.
>Share by:
Make a comments as guest/by name or from your facebook:
Make a comment by facebook: