হোমিওপ্যাথি নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা:
১) এতে সহজে সুস্থ হওয়া যায়, নিরাময়ের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন উপাদান (উৎপাদন, পরিবেশ, প্রাণী, ইত্যাদি) থেকে।
২) হোমিওপ্যাথি মানবদেহে কেমিক্যাল ও বিষাক্ত উপাদান নির্গমণ করে না।
৩) এই চিকিৎসা সহজ, নিরাপদ এবং সুস্থতা জন্য রাগী শক্তি বিনষ্ট করে না।
৪) মানুষের শরীরের সুস্থ অবস্থাকে ফিরিয়ে আনে।
৫) এর কোন ক্ষতিকারক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
৬) এটি বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধ করে।
৭) এটি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হলে সকল বয়সের জন্য উপকারী হতে পারে।
৮) এটি WHO দ্বারা অনুমোদিত এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক সুপারিশকৃত।
৯) এতে অনেক রোগের জন্য দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরোধ ব্যবস্থা রয়েছে।
হোমিওপ্যাথি ঔষধের উপকারিতা:
১) পরিবারে যে কোনো সদস্যের অসুখে ব্যবহৃত হতে পারে।
২) গর্ভবতী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ।
৩) সকল ধরনের জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগের চিকিৎসায় প্রযোজ্য।
৪) এটি অধিক কার্যকরী এবং চিকিৎসা পদ্ধতি সহজ।
৫) চিকিৎসার সময়কালে ধৈর্য ধরে চিকিৎসা করানো যায়।
৬) রোগের মূল উৎস ধ্বংস করে সুস্থ করে তোলে।
৭) সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়ক।
Make a comments as guest/by name or from your facebook:
Make a comment by facebook: